অতীতে পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলার যে বিভেদ নিষ্টুর ইংরেজগোষ্ঠী তৈরি করেছিল, বর্তমান যুগের উন্নত সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মাধ্যম ধারা আবারও মেলবন্ধন ঘটাতে চাই।
আমি ‘সাহিত্য রস’ সম্পর্কে যতটাই বলার চেষ্টা করব ততটাই খুব স্বল্প হয়ে যাবে। এই ‘সাহিত্য রস’ কে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা আমার কাছে নেই।
আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই সাহিত্য রসকে আমাকে ‘ইসা’ পত্রিকায় সুযোগ দেওয়ার জন্য। ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের নব লেখকদের তাদের সাহিত্য পত্রিকায় আমন্ত্রন জানানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সত্যি বলতে সাহিত্য রসের আন্তরিকতা ভাষায় বর্ণণা করা অসম্ভব।
আমি একজন আবৃত্তিকার। আবৃত্তির পাশাপাশি লেখার অল্পস্বল্প চেষ্টা করি। আমার প্রথম লেখা যা সাহিত্য রসের মাধ্যমে স্থান পেল বইয়ের পাতায়।
আশা রাখবো ‘সাহিত্য রস’ এভাবেই তরুন প্রজন্মকে তাদের মেধার ভিত্তিতে গোটা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরবে।
সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি, সাহিত্য রসের পথচলা অসীম এবং আরও সাফল্যমণ্ডিত হোক।
-যুথিকা ব্যানার্জি